নোবেল পুরস্কার হচ্ছে আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক ও মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার। নোবেল পুরস্কার সর্বপ্রথম প্র্রবর্তিত হয় ১৯০১ সালে। পৃথিবীর বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে সফল ও অনন্যসাধারণ গবেষণা, উদ্ভাবন এবং মানবকল্যাণে দৃষ্টান্তমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য ওই বছর থেকে ধারাবাহিক এ পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। সর্বোচ্চ এ পুরস্কারের সুদীর্ঘ ইতিহাসে মোট ১২ জন মুসলিম ব্যক্তিত্ব নোবেলের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের ব্যাপারে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।
সন্ধ্যাপার পরিণত রাত এখন,
ফেরার পথে- ছুটাছুটি কোলাহল,
মিলছে না তোমার দেখা-
তুমি কই?
বাংলা সন বা বঙ্গাব্দের জনক নিয়েও রয়েছে বিতর্ক ও বিভ্রান্তি।সেসব অহেতুক প্রশ্নবাণে জর্জরিত না করে নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন ও বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহার দৃষ্টিপটে মহামতি আকবরই বাংলা সনের প্রবর্তক। বাংলা সন বাংলাদেশের নিজস্ব সন। এর উৎপত্তি ও বিকাশের ইসলামী উত্তরাধিকার সঞ্চাত। এ সনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাঙালীর ঐতিহ্যগত অনুভব। বাংলা সন বাংলার ঐতিহ্য পরস্পরায় […]
জন্ম হয়েছিলো গ্রিসের মধ্যবিত্ত এক পরিবারে। বাবার ছিলো ব্যবসা। আনন্দে কেটে যেত বালিকার দিন। এতই উচ্ছ্বল আর দুরন্ত ছিলো যে তাকে সবাই দুষ্টু হরিণি বলে ডাকতো। ১৩ বছরের সেই বালিকার নাম আনাস্থাসিয়া। তার কোলে একটি মেষশাবকসহ আঁকা একটি ছবি অটোমান সাম্রাজ্যের তোপকাপি প্রাসাদে পাঠানো হয়।
মনে পড়ে সেই স্বপ্নের পনের মার্চ,
চিরদিন তুমি রবে হৃদে ঘোর নেশা!
চা বিক্রি করেই নতুন নজির গড়লেন ভারতের পুণের এক চা বিক্রেতা। শুধু চা বিক্রি করেই তার মাসিক উপার্জন প্রায় ১২ লাখ টাকা।